আবুল পাকির জয়নুল-আবেদিন আব্দুল কালাম
এই নিবন্ধটি ভারতের প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি সম্পর্কিত। একই নামের এক ভারতীয় মুক্তিযোদ্ধার জন্য, দেখুন আবুল কালাম আজাদ।
আবুল পাকির জয়নুল-আবেদিন আব্দুল কালাম
ভারতের একাদশ রাষ্ট্রপতি
অফিসে
২৫ জুলাই, ২০০২ – ২৫ জুলাই, ২০০৭
প্রধানমন্ত্রী অটলবিহারী বাজপেয়ী
মনমোহন সিংহ
উপরাষ্ট্রপতি কৃষ্ণ কান্ত
ভৈরোঁ সিং শেখাওয়াত
পূর্বসূরী কে. আর. নারায়ণন
উত্তরসূরী প্রতিভা দেবীসিংহ পাটিল
ব্যক্তিগত বিবরণ
জন্ম আবুল পাকির জয়নুল-আবেদিন আবদুল কালাম
১৫ অক্টোবর ১৯৩১
রামেশ্বরম, রামনাথস্বামী জেলা, মাদ্রাজ প্রেসিডেন্সি, ব্রিটিশ ভারত
(অধুনা ভারতের তামিলনাড়ু রাজ্যে)
মৃত্যু ২৭ জুলাই ২০১৫ (৮৩ বছর)
শিলং, মেঘালয়, ভারত
মৃত্যুর কারণ হৃদরোগ
জাতীয়তা ব্রিটিশ ভারতীয় (১৯৩১-১৯৪৭)
ভারতীয় (১৯৪৭-২০১৫)
প্রাক্তন ছাত্র সেন্ট জোসেফ’স কলেজ, তিরুচিরাপল্লি
মাদ্রাজ ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি
জীবিকা অধ্যাপক
লেখক
বিমান প্রযুক্তিবিদ
ধর্ম ইসলাম
ওয়েবসাইট www.nutanhatlive.blogspot.com
আবুল পাকির জয়নুল-আবেদিন আব্দুল কালাম (তামিল: அவுல் பக்கிர் ஜைனுலாபுதீன் அப்துல் கலாம்); (i/ˈæbdʊl kəˈlɑːm/); (১৫ অক্টোবর ১৯৩১ - ২৭ জুলাই ২০১৫) ছিলেন ভারতীয় প্রজাতন্ত্রের একাদশ রাষ্ট্রপতি (২০০২২০০৭)। কালাম তাঁর কর্মজীবন শুরু করেছিলেন একজন বিজ্ঞানী হিসেবে। পরে তিনি ঘটনাচক্রে রাজনীতিবিদে পরিণত হন। কালামের জন্ম অধুনা ভারতের তামিলনাড়ু রাজ্যের রামেশ্বরমে। তিনি পদার্থবিদ্যা ও বিমান প্রযুক্তিবিদ্যা নিয়ে পড়াশোনা করেছিলেন। এরপর চল্লিশ বছর তিনি প্রধানত রক্ষা অনুসন্ধান ও বিকাশ সংগঠন (ডিআরডিও) ও ভারতীয় মহাকাশ গবেষণা সংস্থায় (ইসরো) বিজ্ঞানী ও বিজ্ঞান প্রশাসক হিসেবে কাজ করেন। ভারতের অসামরিক মহাকাশ কর্মসূচি ও সামরিক সুসংহত নিয়ন্ত্রিত ক্ষেপণাস্ত্র উন্নয়ন কর্মসূচির সঙ্গে তিনি অঙ্গাঙ্গীভাবে যুক্ত ছিলেন।[১] ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ও মহাকাশযানবাহী রকেট উন্নয়নের কাজে তাঁর অবদানের জন্য তাঁকে ‘ভারতের ক্ষেপণাস্ত্র মানব’ বা ‘মিশাইল ম্যান অফ ইন্ডিয়া’ বলা হয়।[২] ১৯৯৮ সালে পোখরান-দুই পরমাণু বোমা পরীক্ষায় তিনি প্রধান সাংগঠনিক, প্রযুক্তিগত ও রাজনৈতিক ভূমিকা পালন করেন। এটি ছিল ১৯৭৪ সালে স্মাইলিং বুদ্ধ নামে পরিচিত প্রথম পরমাণু বোমা পরীক্ষার পর দ্বিতীয় পরমাণু বোমা পরীক্ষা।[৩]
২০০২ সালে কালাম তৎকালীন শাসকদল ভারতীয় জনতা পার্টি ও বিরোধী দল ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের সমর্থনে রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত হন। পাঁচ বছর এই পদে আসীন থাকার পর তিনি শিক্ষাবিদ, লেখক ও জনসেবকের সাধারণ জীবন বেছে নেন। ভারতের সর্বোচ্চ অসামরিক সম্মান ভারতরত্ন সহ একাধিক গুরুত্বপূর্ণ সম্মান ও পুরস্কার পেয়েছিলেন কালাম।
প্রথম জীবন ও শিক্ষা সম্পাদনা
আবুল পাকির জয়নুল-আবেদিন আব্দুল কালাম ১৯৩১ সালের ১৫ অক্টোবর ব্রিটিশ ভারতের মাদ্রাজ প্রেসিডেন্সির (অধুনা ভারতের তামিলনাড়ু রাজ্যের) রামেশ্বরমের এক তামিল মুসলমান পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতা জয়নুল-আবেদিন ছিলেন একজন নৌকামালিক এবং মাতা অশিয়াম্মা ছিলেন গৃহবধূ।[৪][৫][৬][৭] তাঁর পিতা রামেশ্বরম ও অধুনা-বিলুপ্ত ধনুষ্কোডির মধ্যে হিন্দু তীর্থযাত্রীদের নৌকায় পারাপার করাতেন।[৮][৯] কালামের পরিবার ছিল অত্যন্ত গরিব। অল্প বয়স থেকেই পরিবারের ভরনপোষণের জন্য তাঁকে কাজ করা শুরু করতে হয়।[১০] বিদ্যালয়শিক্ষা সমাপ্ত করার পর পিতাকে সাহায্য করার জন্য তাঁকে সংবাদপত্রে লেখালিখি শুরু করু করতে হয়।[১০][১১] বিদ্যালয়ে তিনি ছিলেন সাধারণ মানের ছাত্র। কিন্তু তিনি ছিলেন বুদ্ধিদীপ্ত ও কঠোর পরিশ্রমী ছাত্র। তাঁর শিক্ষাগ্রহণের তীব্র বাসনা ছিল। ঘণ্টার পর ঘণ্টা তিনি পড়াশোনা করতেন ও অঙ্ক কষতেন।[১১] রামনাথপুরম স্কোয়ার্টজ ম্যাট্রিকুলেশন স্কুল থেকে শিক্ষা সম্পূর্ণ করার পর কালাম তিরুচিরাপল্লির সেন্ট জোসেফ'স কলেজে ভর্তি হন। ১৯৫৪ সালে সেই কলেজ থেকে পদার্থবিজ্ঞানে স্নাতক হন।[১২] পাঠক্রমের শেষের দিকে তিনি পদার্থবিদ্যা সম্পর্কে উৎসাহ হারিয়েছিলেন। পরবর্তীকালে চার বছর ওই বিষয় অধ্যয়ন করে নষ্ট করার জন্য তিনি আক্ষেপ করতেন। ১৯৫৫ সালে তিনি মাদ্রাজে (অধুনা চেন্নাই) চলে আসেন। এখানকার মাদ্রাজ ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজি থেকে তিনি বিমান প্রযুক্তি শিক্ষা করেন।[৭] একটি সিনিয়র ক্লাস প্রোজেক্টে কাজ করার সময় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ডিন তাঁর কাজে অগ্রগতি না দেখে অসন্তুষ্ট হন। তিনি ভয় দেখান তিন দিনের মধ্যে কাজ শেষ করতে না পারলে তাঁর বৃত্তি প্রত্যাহার করে নেওয়া হবে। কালাম তিন দিনেই কাজ শেষ করেন। তা দেখে ডিন খুশি হন। পরে তিনি কালামকে লিখেছিলেন, "আমি তোমাকে চিন্তায় ফেলে দিয়েছিলাম। তোমাকে এমন সময়ের মধ্যে কাজ শেষ করতে বলেছিলাম যা করা খুব শক্ত।"[১৩] তিনি অল্পের জন্য যোদ্ধা পাইলট হওয়ার সুযোগ হারান। উক্ত পরীক্ষায় ভারতীয় বিমানবাহিনীর আট জন কর্মীর দরকার ছিল। তিনি পরীক্ষায় নবম হয়েছিলেন।[১৪]
কালামের বিখ্যত উক্তিসমূহ সম্পাদনা
ভারতের সাবেক রাষ্ট্রপতি ও বিজ্ঞানী ড. এপিজে আব্দুল কালাম আজাদ আর নেই। ২০১৫ খ্রিস্টাব্দের ২৭শে জুলাই মেঘালয়ের শিলং শহরে অবস্থিত ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অব ম্যানেজমেন্ট নামক প্রতিষ্ঠানে বসবাসযোগ্য পৃথিবী বিষয়ে বক্তব্য রাখার সময় ভারতীয় প্রমাণ সময় সন্ধ্যে ৬:৩০ নাগাদ হৃদ্রোগে আক্রান্ত হন। তাঁকে বেথানী হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়, যেখানে সন্ধ্যে ভারতীয় প্রমাণ সময় ৭:৪৫ নাগাদ তাঁর মৃত্যু ঘটে। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৮৪ বছর।
রাষ্ট্রপতি এ পি জে আবদুল কালামের আত্মজীবনী ‘উইংস অব ফায়ার’। সেখানে তিনি কিছু চমৎকার কথা বলেছেন। এছাড়াও তার অনেক উক্তি রয়েছে। দেখে নেয়া যাক, এমন কিছু উক্তি:
১) আমি ভাবি, কেন কিছু মানুষ মনে করে বিজ্ঞান মানুষকে দূরে সরিয়ে নিয়ে যায় খোদার কাছ থেকে? আমি এটাকে যেভাবে দেখি তাহলো, বিজ্ঞানের পথ সর্বদা হৃদয়ের ভিতর দিয়ে প্রবাহিত হতে পারে। আমার ক্ষেত্রে বিজ্ঞান হচ্ছে আধ্যাত্মিক সমৃদ্ধি ও আত্ম-উপলব্ধির পথ।
২) যে অন্যদের জানে সে শিক্ষিত, কিন্তু জ্ঞানী হল সেই ব্যক্তি যে নিজেকে জানে। জ্ঞান ছাড়া শিক্ষা কোন কাজে আসে না।
৩) প্রশংসা করতে হবে প্রকাশ্যে কিন্তু সমালোচনা ব্যক্তিগতভাবে।
৪) আমি কখনো সন্দেহ করিনি যে আমাদের মসজিদের প্রার্থনা যেখানে পৌঁছায়, সেই একই গন্তব্যে পৌঁছায় মন্দিরের প্রার্থনাও।
৫) একজন খারাপ ছাত্র একজন দক্ষ শিক্ষকের কাছ থেকে যা শিখতে পারে, তার চেয়ে একজন ভালো ছাত্র একজন খারাপ শিক্ষকের কাছ থেকে অনেক বেশি শিখতে পারে ।
৬) আমি আবিষ্কার করলাম সবচেয়ে দ্রুতগতিতে বেশী বিক্রি হয়ে যায় সিগারেট ও বিড়ি। অবাক হয়ে ভাবতাম, গরিব মানুষেরা তাদের কঠোর পরিশ্রমে উপার্জিত অর্থ এভাবে ধোঁয়া গিলে উড়িয়ে দেয় কেন।
৭) আমি জানতাম সামনের দিনগুলো আরও সংকটময় হবে। প্রশ্ন ছিল যার উত্তর দিতে হবে এবং কর্মপরিকল্পনা যা প্রস্তুত করতে হবে।
৮) বিজয়ী হওয়ার সর্বোত্তম পন্থা হচ্ছে বিজয়ী হওয়ার দরকার নেই মনে করা। তুমি যখন স্বাভাবিক আর সন্দেহমুক্ত থাকবে, তখনই তুমি ভালো ফলাফল করতে পারবে।
৯) আমরা শুধু সাফল্যের উপরেই গড়ি না, আমরা ব্যর্থতার উপরেও গড়ি।
১০) একজন উদ্যমী ও একজন বিভ্রান্ত মানুষের মধ্যে পার্থক্য হচ্ছে, তাদের অভিজ্ঞতাকে তাদের মন যেভাবে ব্যবহার করে তার মধ্যে পার্থক্য।
১১) দ্রুত কিন্তু কৃত্রিম আনন্দের পেছনে না ছুটে বরং নিখাদ সাফল্য অর্জনের জন্য আরও বেশি নিবেদিত প্রাণ হও।
১২) আমি এ কথা বলব না যে আমার জীবন অন্য কারো জন্য রোল মডেল হতে পারে। কিন্তু আমার নিয়তি যেভাবে গড়ে উঠেছে তাতে গরিব শিশুরা হয়তো বা একটু সান্ত্বনা পেতে পারে।
১৩) আমরা প্রত্যেকেই ভেতরে ঐশ্বরিক আগুন নিয়ে জন্মায়। আমাদের চেষ্টা করা উচিত এই আগুনে ডানা যুক্ত করার এবং এর মঙ্গলময়তার আলোয় জগত পূর্ণ করা।
১৪) বিপুল জনগোষ্ঠী মানে বিপুল স্বপ্ন। [১৫]
মৃত্যু সম্পাদনা
২০১৫ খ্রিস্টাব্দের ২৭শে জুলাই মেঘালয়ের শিলং শহরে অবস্থিত ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অব ম্যানেজমেন্ট নামক প্রতিষ্ঠানে বসবাসযোগ্য পৃথিবী বিষয়ে বক্তব্য রাখার সময় ভারতীয় প্রমাণ সময় সন্ধ্যে ৬:৩০ নাগাদ হৃদ্রোগে আক্রান্ত হন। তাঁকে বেথানী হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়, যেখানে সন্ধ্যে ভারতীয় প্রমাণ সময় ৭:৪৫ নাগাদ তাঁর মৃত্যু ঘটে।[১৬][১৭][১৮][১৯][২০]
কালামের মৃতদেহ ভারতীয় বিমানবাহিনীর একটি হেলিকপ্টারে করে শিলং থেকে গুয়াহাটি নিয়ে যাওয়া হয়। সেখান থেকে একটি সি-১৩০ হারকিউলিস বিমানে নতুন দিল্লির পালাম বিমান ঘাঁটিতে নিয়ে যাওয়া হয়। ভারতের রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখোপাধ্যায়, ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী, দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল এবং তিন বাহিনীর প্রধান কালামের মরদেহে শ্রদ্ধাজ্ঞাপন করেন।[২১] এরপর জাতীয় পতাকায় ঢেকে কালামের দেহ ১০, রাজাজি মার্গে তাঁর দিল্লির বাসস্থানে নিয়ে যাওয়া হলে, প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং, কংগ্রেস সভানেত্রী সোনিয়া গান্ধী, রাহুল গান্ধী, উত্তর প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী অখিলেশ যাদব সহ বিশিষ্ট রাজনৈতিক ব্যক্তিরা শেষ শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করেন।[২২]
ভারত সরকার প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি কালামের মৃত্যুতে তাঁর সম্মানে সাত দিনের রাষ্ট্রীয় শোক পালনের ঘোষণা করেন।[২৩] প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী তাঁর বক্তব্যে বলেন যে, কালামের মৃত্যু দেশের বিজ্ঞান জগতের জন্য এক অপূরণীয় ক্ষতি, কারণ তিনি ভারতকে এক নতুন উচ্চতায় নিয়ে গিয়েছিলেন ও পথ দেখিয়েছিলেন।[n ১] চতুর্দশ দলাই লামা কালামের মৃত্যুতে শোক জ্ঞাপন ও প্রার্থনা করে বলেন যে, কালাম শুধুমাত্র একজন বৈজ্ঞানিক, শিক্ষাবিদ বা রাষ্ট্রনেতা ছিলেন না, তিনি ছিলেন একজন নিপাট ভদ্রলোক, সরল ও বিনয়ী।[n ২] ভূটান সরকার দেশের পতাকা অর্ধনমিত রাখার ও ১০০০টি বাতি প্রজ্জ্বলনের নির্দেশ দেয় এবং ভূটানের প্রধানমন্ত্রী শেরিং তোবগে কালামকে ভারতীয় জনগণের রাষ্ট্রপতি বলে উল্লেখ করে গভীর শোক প্রকাশ করেন।[n ৩] ইন্দোনেশিয়ার প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি সুসিলো বমবাং ইয়ুধোয়োনো, মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী নাজিব রাজাক ও সিঙ্গাপুরের প্রধানমন্ত্রী লী সিয়েন লুং কালামের প্রতি সম্মান জানান।[২৭]
পাদটীকা সম্পাদনা
↑ his [Kalam's] death is a great loss to the scientific community. He took India to great heights. He showed the way.[২৪]
↑ an irreparable loss. He was not only a great scientist, educationist and statesman, but also above all a real gentleman. Over the years, I had the opportunity to meet and interact with him on many occasions, and always admired his down-to-earth simplicity and humility. I used to enjoy our discussions on a wide range of subjects of common interest, but mainly concerned with science, spirituality and education.[২৫]
↑ was a leader greatly admired by all people, especially the youth of India who have referred to him as the people’s President.[২৬]
তথ্যসূত্র সম্পাদনা
↑ উদ্ধৃতি ত্রুটি: অবৈধ <ref> ট্যাগ; Britannica নামের ref গুলির জন্য কোন টেক্সট প্রদান করা হয়নি
↑ Pruthi, R. K. (২০০৫)। "Ch. 4. Missile Man of India"। President A.P.J. Abdul Kalam। Anmol Publications। পৃ: 61–76। আইএসবিএন 978-81-261-1344-6।
↑ Sen, Amartya (২০০৩)। "India and the Bomb"। in M. V. Ramana and C. Rammanohar Reddy। Prisoners of the Nuclear Dream। Sangam Books। পৃ: 167–188। আইএসবিএন 978-81-250-2477-4।
↑ "Dr Abdul Kalam, People's President in Sri Lanka"। Daily News via HighBeam Research। ২৩ জানুয়ারি ২০১২। সংগৃহীত ৩ মে ২০১২।
↑ Kalam, Avul Pakir Jainulabdeen Abdul; Tiwari, Arun (১ জানুয়ারি ১৯৯৯)। Wings of Fire: An Autobiography। Universities Press। আইএসবিএন 978-81-7371-146-6। সংগৃহীত ৩ মে ২০১২।
↑ Jai, Janak Raj (১ জানুয়ারি ২০০৩)। Presidents of India, 1950–2003। Regency Publications। পৃ: ২৯৬। আইএসবিএন 978-81-87498-65-0। সংগৃহীত ২২ এপ্রিল ২০১২।
↑ ৭.০ ৭.১ "Bio-data: Avul Pakir Jainulabdeen Abdul Kalam"। Press Information Bureau, Government of India। ১ মার্চ ২০১২। সংগৃহীত ১ মার্চ ২০১২।
↑ "APJ Abdul Kalam, the unconventional President who learnt the art of the political"।
↑ "The greatest student India ever had"।
↑ ১০.০ ১০.১ Sharma, Mahesh; Das, P.K.; Bhalla, P. (২০০৪)। Pride of the Nation : Dr. A.P.J Abdul Kalam। Diamond Pocket Books (P) Ltd.। পৃ: ১৩। আইএসবিএন 978-81-288-0806-7। সংগৃহীত ৩০ জুন ২০১২।
↑ ১১.০ ১১.১ উদ্ধৃতি ত্রুটি: অবৈধ <ref> ট্যাগ; visit নামের ref গুলির জন্য কোন টেক্সট প্রদান করা হয়নি
↑ K. Raju; S. Annamalai (২৪ সেপ্টেম্বর ২০০৬)। "Kalam meets the teacher who moulded him"। The Hindu (Chennai, India)। সংগৃহীত ২৯ জুন ২০১২।
↑ Dixit, Sumita Vaid (১৮ মার্চ ২০১০)। "The boy from Rameswaram who became President"। Rediff.com। সংগৃহীত ৪ জুলাই ২০১২।
↑ "Failed in my dream of becoming pilot: Abdul Kalam in new book"। The Hindu (Chennai, India)। ১৮ আগস্ট ২০১৩। সংগৃহীত ১৮ আগস্ট ২০১৩।
↑ উক্তিগুলি http://www.timenewsbd.com/news/detail/57092 ওয়েবসাইট থেকে আনীত।
↑ "Abdul Kalam Passed Away"। TNP LIVE (Hyderabad, India)। ২৭ জুলাই ২০১৫।
↑ "Abdul Kalam, former president of India, passes away at 84"। The Indian Express। ২৭ জুলাই ২০১৫। সংগৃহীত ২৭ জুলাই ২০১৫।
↑ "Dr APJ Abdul Kalam, former President of India, dies in Shillong"। The Times of India। সংগৃহীত ২৭ জুলাই ২০১৫।
↑ "Former President APJ Abdul Kalam passes away after collapsing during a lecture"। Firstpost (Shillong, India)। ২৭ জুলাই ২০১৫।
↑ "Abdul Kalam, former president of India, passes away at 84"। The Indian Express। ২৭ জুলাই ২০১৫। সংগৃহীত ২৭ জুলাই ২০১৫।
↑ HT Correspondent, Guwahati (২৮ জুলাই ২০১৫)। "Farewell Kalam! Pranab, Modi lead nation in paying homage"। Hindustan Times। সংগৃহীত ২৮ জুলাই ২০১৫।
↑ "Live: Kalam's body at Delhi house for people to pay tribute"। India Today। ২৮ জুলাই ২০১৫। সংগৃহীত ২৮ জুলাই ২০১৫।
↑ "Seven-day state mourning but no holiday"। The Times of India। ২৮ জুলাই ২০১৫। সংগৃহীত ২৮ জুলাই ২০১৫।
↑ "Former President APJ Abdul Kalam has died aged 83"। The Guardian। সংগৃহীত ২৮ জুলাই ২০১৫।
↑ Choesang, Yeshe (২৮ জুলাই ২০১৫)। "HH the Dalai Lama expresses sadness over Abdul Kalam's demise"। Tibet Post International। সংগৃহীত ২৮ জুলাই ২০১৫।
↑ "Former Indian President APJ Abdul Kalam passes away"। Kuensel। ২৮ জুলাই ২০১৫। সংগৃহীত ২৮ জুলাই ২০১৫।
↑ Rishi Iyengar (২৮ জুলাই ২০১৫)। "India Pays Tribute to ‘People’s President’ A.P.J. Abdul Kalam"। TIME। সংগৃহীত ২৮ জুলাই ২০১৫।
www.nutanhatlive.blogspot.com